Skip to main content

Nice love story

 


ছেলে : আমাদের রুম

ডেট হবে 12

তারিখ!

মেয়ে : ঠিকাছে। ছেলে : "হ্যলো লিটন,

তোর

ফ্ল্যাটের

চাবিটা রেখে যাইস।

মেয়েটারে পটায়া ফেলছি!"

মেয়ে : আম্মু আমার না 12তারিখ একটা

এক্সাম আছে।

এক্সামের পর এক

বান্ধবীর বাসায়

দাওয়াত আছে।

ফিরতে দেরি হবে। আব্বু তুমি টেনশন

করো না।

আরলি ফিরে আসবো।

ভাইয়া তোকে আমায়

এগিয়ে আনতে হবে না।

বিশ্বাস রাখিস তোর বোন

আর 10 টা মেয়ের

মতো খারাপ না।

বাড়ির

সবাইকে ম্যানেজ

করে মেয়ে চলল লিটনের ফ্ল্যাটে!

পেছনে ফেলে গেল

সমাজ! সমাজ আজ খুব

তুচ্ছ!

লিটনের ফ্ল্যাটটাই

অনেক বড়! যাওয়ার পথে সমাজ

বলল "যাও মা যাও।

তবে সমাজের মান

সম্মানটা একটু

রেখে চলো।" অতপর

ফ্ল্যাটে এসে হাজির। ছেলে : এত্ত

দেরি করলা ক্যান?

এমন শুভ কাজে কেও

এত্ত দেরি করে?

তোমার জ্ঞান

কবে হবে বলতো? এটা হল অমুক, ও

তমুক, ও তমুক ও

তমুক। ওরা আমার

ফ্রেন্ড।

খুব ভাল ছেলে ওরা।

দুনিয়া ওল্টে যাবে কিন্তু এ

কথা কাওকে বলবে না।

মেয়ে : ভাইয়ারা ভাল

আছেন?

বন্ধুরা : (মনে মনে)

বন্ধুর সামনে বৌ এর

সাথে তো কোন

পাগলেও সেক্স

করে না। করে?

যে ছেলে বন্ধুদের

জানিয়ে সেক্স করে সে কি আর

তোরে বিয়ে করবে?

ওর একটা মান সম্মান

আছে না?

(প্রকাশ্যে) ভাবি ও

কিন্তু খুব লাজুক টাইপের

ছেলে! ওকে একটু ভাল

করে টেক

কেয়ার কইরেন! ও

মেয়েদের

সাথে কথা বলতেই ভয় পায় তো....!

আমরা বাইরে আছি।

অতপর সেক্স

হয়ে গেল।

এবার ছেলের

পালা প্রকাশ্যে বলার। মেয়ে :

বিয়ে করবা কবে?

ছেলে : মাথা খারাপ!

তোর মত একটা বাজে

চরিত্রের

মেয়েকে বিয়ে করবো! তুই বিয়ের

আগে আমাকে দেহ

দিছিস,

এর

আগে না জানি আরো কত্ত

ছেলেকে তোর দেহ দিছিস!

তোকে আমি বিশ্বাস

করি না!

মেয়েটা কেঁদে কেঁদে বাসায়

ফিরবে।

মা বলবে জলদি খেতে আয়। রোদে ঘুরে চেহারাটার

কি হইছে দেখছিস?

বাবা বলবে"নে মা তোর

জন্য এ মাসের

বেতনের

টাকায় এতো এতো পোশাক

কিনছি।

পরে দেখ।"

ভাইটা বলবে"আপুরে দিনকাল

ভাল না।

ছেলেরা তোকে টিজ করতে পারে।

একটু সাবধানে চলিস"।

আর

মেয়েটা তখন তার

সর্বস্ব

হারিয়ে অনুশোচনায় সিক্ত, রিক্ত,

বেদনার্ত।

অতঃপর আবার

ছেলেটার খোঁজে....

মেয়ে : জান তুমি কই?

ছেলে : ব্যস্ত আছি। মেয়ে : আমাকে 5

মিনিট সময় দিবা?

ছেলে : এত্ত টাইম

কই? কি কইবা কও?

মেয়ে :

আমাকে তারাতারি বিয়ে করো। ছেলে : 5 বছর টাইম

দাও।

নিজের

পায়ে খাড়ায়া লই। এহন

তোমারে খাওয়ামু

কি? মেয়ে : প্রয়োজনে গাছ

তলায় ঘর

বাধবো!

ছেলে :

কি হারামি মেয়েরে মাইরি!

তোমার বাপ মায় তোমারে কষ্ট

কইরা মানুষ করে নাই?

ওদের কথা

একটু ভাববা না? আর

তোমার ফ্যামিলির

কথা তুমি না ভাবতে পারো আমার

ফ্যামিলিকে

আমি ফেলতে পারবো না।

কারণ

তারা আমাকে অনেক

পরিশ্রম করে মানুষ করছে!

মেয়ে : আমি কিচ্ছু

বুঝিনা।

শুধু তোমাকে চাই!

ছেলে : প্যাচাল কম।

বিয়া 5 বছর পর কিন্তু রুম

ডেট 2 দিন পর পরই

হবে। রাজি আছো?

মেয়ে : রাজিও

হতে পারে আবার নাও

পারে। কিন্তু এরপর

থেকে সে এক

জ্বালাময়ী জীবন

শুরু করে॥

সে জ্বালাময়ী জীবন

কত দিন দীর্ঘস্থায়ী হয়

তা আমি জানি না।

গল্পটা এখানেই শেষ

না হয়ে যদি মেয়ে

Comments

Popular posts from this blog

করোনা ভাইরাস সুরক্ষা নীতিমালা

  গাইডলাইন ও নীতিমালাসমূহ -কোভিড-১৯ সম্পর্কিত জাতীয় গাইডলাইনসমূহ: জাতীয় কোভিড-১৯ চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা গাইডলাইন জাতীয় হাসপাতাল সংক্রমন নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ গাইডলাইন কোভিড -১৯ মহামারী এর সামাজিক ও প্রাতিষ্ঠানিক সংক্রমন প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণের কারিগরি নির্দেশনা কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাবের সময় মা,নবজাতক ও শিশু স্বাস্থ্য সেবা বিষয়ক জাতীয় গাইডলাইন     কোভিড-১৯ ও ডায়াবেটিস বিষয়ক গাইডলাইন  কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাবের সময় হৃদরোগের চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা গাইডলাইন মারাত্বক অসুস্থ কোভিড-১৯ রোগীদের চিকিৎসা বিষয়ক গাইডলাইন কোভিড-১৯ এনেস্থেশিয়া এবং ICU ব্যবস্থাপনা গাইডলাইন কোভিড -১৯  সংক্রমণ ঝুঁকি বিবেচনায় জোন ভিত্তিক সংযমন (Containment) ব্যবস্থা বাস্তবায়ন কৌশল/গাইডলাইন  -কোভিড-১৯ সম্পর্কিত অন্যান্য নির্দেশিকা সমূহ: সর্বসাধারণের জন্য কাপড়ের মাস্ক ব্যবহারের উপকারীতা এবং কাপড়ের মাস্ক তৈরীর নিয়মাবলী মাস্ক পরা, ব্যবহার করা, খুলে ফেলা এবং নিস্পত্তি/ধ্বংস করার পদ্ধতি কোভিড-১৯ এ মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক গাইডলাইন বিশ্বজুড়ে কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত শিশুদের জন্য লেখা বই "তুমি আমার আদর্শ" কোভিড-...

মংগলের নীল এলিয়েন

  মংগলের নীল এলিয়েন             এস.এম.ফিরোজ আল মামুন হঠাৎ একদিন রাতে অফিস থেকে বাসায় ফিরছিলাম হেটে হেটে।রাস্তাটা ছিল খুবি নিস্তব্ধ এবং অন্ধকার। রাস্তার দুপাশে ছিল ঘন জংল।একা একা একটা সিগারেট ধরিয়ে মনের সুখে টানতে টানতে হাটছি।হঠাৎ জংগল থেকে অদ্ভুত রকমের এক কন্ঠশ্বর ভেসে এল।প্রথমে বুজতে না পারলেও পরক্ষণেই বুঝতে পারলাম কেউ একজন আমাকে উদ্দেশ্য করে কিছু একটা বলছে।আমি বললাম কে কে ওখানে।সে বলল স্যার আমাকে আপনি চিনবেন না। আমি আপনাদের মত কোনো মানুষ না।আমি তখন ভয়ে ভয়ে বললাম ম ম মানে।সে বলল স্যার ভয় পাবেন না আমি আপনার কোনো ক্ষতি করব না।আমি বললাম আপনি সামনে আসুন সে আসল। তাকে দেখে আমি ত আমার বাকশক্তি হারিয়ে ফেললাম সারা শরীর নীল রঙের মাথাটা লম্বাটে। চোখ দুটো গোল টেনিস বলের মত কোনো ভ্রু নেই।সে বলল স্যার আমি আপনাদের আবিস্কৃত মংল গ্রহের বাসিন্দা। আমি এসেছি আপনাদের মানুষের পারস্পরিক সম্পর্ক এবং দন্দ নিয়ে রিসার্চ করতে।আমি বললাম ত আমি আপনার জন্য কি করতে পারি।সে বলল আপনি আমাকে এই কাজে সাহায্য করবেন।আমি বললাম কিভাবে।সে আপনি আমাকে ভিবিন্ন মানিষের ব্লাড স্যাম্পল আর এদের ...