Skip to main content

সিলেটে কোয়ারেন্টাইন এ থাকা এক নারীকে ধর্ষনের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

 প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে থাকা যু’ক্তরাজ্য ফেরত এক নারীকে যৌ’ন হয়’রানি করেছেন হোটেল নুরজাহানের এক কর্মচারী।

বৃহস্পতিবার (১ এপ্রিল) নগরীর হযরত শাহ জালাল দরগাহ গেইটস্থ হোটেল নুরজাহানে এ ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, বৃহস্পতিবার সন্ধা ৭টা থেকে রাত সাড়ে ১২ টা পর্যন্ত হোটেলের ওই কর্মচারী যু’ক্তরাজ্য ফেরত ওই নারীকে মোবাইলে ফোন দিয়ে বার বার বির’ক্ত করে। এক পর্যায়ে রুমের ভেতর প্রবেশ করে যৌ’ন হয়’রানির চেষ্টা করে।

এসব বিষয় ওই নারী পরিবারের লোকজনকে জানালে পরিবারের লোকজন পু’লিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে কোতোয়ালী থা’না পু’লিশ ঘটনাস্থলে আসে।

জামাল আহম’দ নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, কোয়ারেন্টাইন থাকা লন্ডন প্রবাসীর রুমে গিয়ে ওই নারীর হাতে পায়ে ধরে বিভিন্নভাবে যৌ’ন হয়’রানির চেষ্টা করে। শুরুতে হোটেল কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবগত করলে তারা পাত্তা দেয়নি। পু’লিশ আসার পর তারা এই কর্মী শাহীনকে হোটেলে আনাচ্ছে।

ঘটনাস্থলে থাকা কোতোয়ালী থা’নার এসআই সুহেল  বলেন, খবর পেয়ে আম’রা এসেছি। এখন হোটেলের যে কর্মচারীর বি’রুদ্ধে অ’ভিযোগ তাকে আনা হচ্ছে। এরপর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এরআগে সকালে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে করে ওই নারীসহ ৮৩ জন যাত্রী সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান।

এসব যাত্রীর মধ্যে হোটেল নূরজাহানে ৬, হোটেল অনুরাগে ১১ জন, হোটেল হলিগেটে ১৭, হোটেল হলি সাইডে ৩, হোটেল স্টার প্যাসিফিকে ১, হোটেল লা রোজে ১৭, হোটেল লা ভিস্তায় ৮, হোটেল রেইন বো গেস্ট হাউজে ১০, রয়েল প্লামে ১০ জনসহ মোট ৯ টি হোটেলে তাদের ভাগ করে কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়। 

Comments

Popular posts from this blog

😢করোনা উৎসব 😢

 😢করোনা উৎসব 😢 সারা পৃথিবীর মানুষ যখন এই ভয়ংকর করোনাভাইরাসের আক্রমন নিয়ে আতংকিত। সেখানে আমরা বাংলাদেশের মানুষেরা নিশ্চিন্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছি। আমরা এতটাই বুদ্দিমান জাতি যেখানে দেশের বিপদের দিনে কিছু...........টাইপের উরধতন    কর্মকর্তা নানা ধরনের ফানি ট্রল করতেছে। আর আমরাও তাদের সাথে তাল মিলাইতেছি। আবার দেখা যাচ্ছে যে ভয়ংকর করোনাভাইরাস এর কারনে সরকার বাংলাদেশের সকল অফিস বন্ধ ঘোষণা করছে, যাতে করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রনে রাখা যায়।আর আমরা বাংগালীরা এই অফিস বন্ধ /ছুটিকে একটা উৎসবের ছুটির মত মনে করে,গ্রামের বাড়ি যাওয়ার জন্য বাস স্টেশন, রেল স্টেশন এবং বিভিন্ন টার্মিনাল গুলোতে ভীড় জমাইতেছি। কিন্তু একবারও কি ভেবে দেখেছি আমরা যে সকল জায়গায় ভিড় জমাইতেছি সেখানে যদি ১ জন করোনাভাইরাস আক্রান্ত থাকেন তাহলে সবায় আক্রান্ত হবে।এমতাবস্থায় আমরা যখন গ্রামের বাড়িতে যাব সেখানে আমার পরিবারের লোকজন, আমার বাবা,মা,ভাই,বোন,স্ত্রী, সন্তান সকলেই আক্রান্ত হবে। আমার পারাপ্রতিবেশি কেউ সংস্পর্শে এলে আক্রান্ত হবে।তাদের থেকে আরও লোকজন আক্রান্ত হবে।একবার ভাবুন আমাদের একটু অসচেতনতার কারনেই ঘটবে। তাই যদি আমরা আমাদের ...